জীবন ব্যবহারের উপকারীতাঃ
“জীবন” গাছের জৈব উজ্জীবক হিসেবে কাজ করে
।
গাছের মেটাবলিজমে অংশগ্রহন করে গাছের বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
কোষ বিভাজনের মাত্রা বাড়িয়ে গাছের দ্রুত বৃদ্ধি নিশ্চিত করে।
মাটির কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে মাটির গুনাগুণ বৃদ্ধি করে।
“জীবন” বীজের অঙ্কুরোদগমের হার বৃদ্ধি করে এবং ফসলের ফলের রং উন্নত করে।
মাটির ক্যাটায়ন এক্সচেঞ্জ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ফলে মাটি থেকে গাছ সহজেই পুষ্টি উত্তোলন করতে পারে।
মাটির জৈব পদার্থের মান বৃদ্ধি করে।
বেলে মাটির পানি ও পুষ্টির অপচয় রোধ করে এবং ভূমিক্ষয় রোধ করে।
জীবন ব্যবহারের ক্ষেত্রঃ
বীজ, শিকড় ও চারা শোধন করা যায়
পাতায় স্প্রে করা যায়
মাটিতে প্রয়োগ করা যায়
সেচের সাথে ব্যবহার করা যায়
কীটনাশক ও আগাছানাশকের সাথে ব্যবহার করা যায়
অজৈব সারের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়।
প্যাক সাইজঃ ৫০০ গ্রাম
“জীবন” এর উপাদানের মধ্যে আছে হিউমিক এসিড ও সী উইড এক্সট্রাকট বা সামুদ্রিক শৈবাল এর সংমিশ্রন। এই সংমিশ্রনের একটি দিক হল এদের “সিনারজিস্টিক ইফেক্ট” আছে। যার মানে হল হিউমিক এসিড এবং সী উইড এক্সট্রাকট বা সামুদ্রিক শৈবাল এর সংমিশ্রন গাছের বৃদ্ধিতে যত কার্যকরভাবে কাজ করবে তা এককভাবে এদের ব্যবহারের থেকে অনেকগুন বেশি। যদি একজন কৃষক এমন সার অথবা কোন উদ্ভিদ এর পুষ্টি বৃদ্ধিকারক ব্যবহার করে যার মাঝে কেবল হিউমিক এসিড অথবা কেবল সামুদ্রিক শৈবাল বিদ্যমান তাহলে উদ্ভিদের যে বৃদ্ধি অথবা পুষ্টি চাহিদা মিটবে তার থেকে অনেকবেশি বৃদ্ধি অথবা পুষ্টি চাহিদা মেটাবে এই "জীবন" ব্যবহারে। "জীবন ব্যবহারের ফলে উদ্ভিদের মূলের পার্শ্বীয় বিকাশ ও মূলের ঘনত্ব বৃদ্ধি পাবে যার ফলে গাছ খুব সহজেই মাটি থেকে পানিসহ দরকারী যেকোন পুষ্টি উপাদান গ্রন করতে পারবে। যার ফলে গাছের দ্রুত বৃদ্ধি নিশ্চিত হওয়া যায়।
যেসব গাছে “জীবন” ব্যবহার করা হবে সেসব গাছে ৫০ শতাংশ বেশি SOD উৎপাদন হবে। SOD ( superoxide dismutase) হল উদ্ভিদের বৃদ্ধিকারক এনজাইম এবং সুরক্ষা প্রদানকারী উপাদান। ৫০ শতাংশ বেশি SOD উৎপাদন হওয়াতে উদ্ভিদের কোষ সবুজ ও সতেজ থাকে। ফলে গাছের ক্লোরোফিলের পরিমান বেশি থাকে এবং ফসল উৎপাদন বেশি হয়।
প্রয়োগমাত্রাঃ প্রতি বিঘাতে ৫০০ গ্রাম।
ধন্যবাদ

No comments:
Post a Comment
Please do not enter any spam link in the comment box.