ড্রাগন ফলের পরিচয়

 

উৎপত্তি ও ভৌগলিক বিস্তৃতিসহ ড্রাগন ফলের পরিচয় 

 

"ড্রাগন ফল" বা ড্রাগন ফ্রুট অসমৃদ্ধ এবং বিশেষ রূপের ফল, যা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও আস্ট্রেলিয়ার উপকূল অঞ্চলে পাওয়া যায়। এর বৈশিষ্ট্যমূলক রূপের জন্য এটি "ড্রাগন ফল" নামে পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নামটি "হাইগলিভা ড্রাগোনি" বা "ড্রাগোন ফ্রুট"।

উৎপত্তি: ড্রাগন ফলের উৎপত্তি মূলত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং আস্ট্রেলিয়া অঞ্চলে হয়েছে, এবং এটি আধুনিক সময়ে বিশ্বভরে প্রচুরভাবে প্রচারিত হয়েছে। এই ফলটি হাইগলিভা গণের জন্য পোষণশীল এবং সুস্বাদু হওয়ার জন্য পরিচিত। এটি কিছু স্থানে পিটায়ে অথবা ছাঁকিয়ে খাওয়া হয়।

বৈচিত্র: ড্রাগন ফল সাধারিভাবে পুঁটি থাকতে পারে এবং সবুজ কানেই দেখা যায়। ফলের বাইরের পর্দা কঠিন, তাদের রঙ সবুজ থেকে লাল অথবা হলুদ হতে পারে। কিছু ড্রাগন ফল দুটি বা তিনটির একটি বা দুটি রঙের সম্পর্কে বিশেষ হতে পারে। অনেক সময়, এর বৈচিত্র বিচ্ছিন্ন ধারাবাহিকভাবে পরিচিত।

রসগত: ড্রাগন ফলের মধ্যে একটি বিশেষ কিস্মের আমিনো এসিড রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর। এটি ভিটামিন, ক্যারোটিন, ফাইবার, এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানগুলি অন্তর্ভুক্ত করে। এই ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যা তার তাজজনকতা এবং ভারী বৃদ্ধির কারণে জনপ্রিয় হচ্ছে।

ভৌগলিক বিস্তৃতি: ড্রাগন ফল প্রায়ই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং আস্ট্রেলিয়া অঞ্চলে উগ্রদল হয়েছে, এবং এই অঞ্চলে এটি আমোদের বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে বহুকাল ধরে ব্যবহৃত হয়েছে। বর্তমানে এটি বিশ্বভরে প্রচুরভাবে চিনার, জাপানের, থাইল্যান্ডের, ভিয়েতনামের এবং অন্যান্য দেশের উদার জমি অঞ্চলেও প্রচুর পাওয়া যায়।

ড্রাগন ফলের প্রতি রাষ্ট্রের ভোজন সংস্কৃতিতে বিভিন্ন হোলদার দৃষ্টিকোণ থাকতে পারে এবং এটি সবচেয়ে বেশি সামান্যিক দেওয়ার একটি উদাহরণ হিসেবে দাখিল করা হতে পারে

ড্রাগন ফল স্বস্থকর ফল বলা হয় কেন

 

"ড্রাগন ফল" বা "ড্রাগন ফ্রুট"কে স্বস্থকর ফল হিসেবে বিবেচনা করা হয় কারণ এটি পোষণশীল এবং পৌষ্টিক একটি ফল। এটি আমিনো এসিড, ভিটামিন, ক্যারোটিন, ফাইবার, এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানগুলি অন্তর্ভুক্ত করে থাকে। এই উপাদানগুলি একসময়ে স্বাস্থ্যকর ফলের সাথে জড়িত হয়ে থাকে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত উপকারের জন্য গুণগত হতে পারে।

কিছু কারণের মধ্যে ড্রাগন ফলকে স্বস্থকর হিসেবে মন্তব্য করা হয়:

ভিটামিন ও খনিজগুলি: ড্রাগন ফল ভিটামিন C, ভিটামিন B, ক্যালসিয়াম, আয়রন, এবং অন্যান্য খনিজগুলির এক ভাল উৎস। এই উপাদানগুলি শরীরের প্রতিরক্ষা বাড়ানোর জন্য এবং ভিটামিন C এর জন্য সুস্থ চার্জ দেওয়ার জন্য মাধ্যম হিসেবে কাজ করতে পারে।

আমিনো এসিড: ড্রাগন ফলে আমিনো এসিডের সমৃদ্ধি থাকতে পারে, যা শরীরের প্রোটিন নির্মাণ ও অন্যান্য শারীরিক কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ফাইবার: ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকতে পারে, যা পাচনে সাহায্য করে এবং ধারাবাহিকভাবে শৌচ প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

প্রকৃতি সুস্থতা: ড্রাগন ফল মূলত প্রাকৃতিক এবং প্রচুর পরিমাণে পানি অন্তর্ভুক্ত থাকে, যা তার তাজজনকতা বজায় রাখে এবং শরীরে প্রয়োজনীয় জল পূর্ণ করে।

এই কারণে ড্রাগন ফলকে স্বস্থকর ফল বলা হয়। তবে, যেকোনো খাদ্য এবং ফলের সাথে মিশ্রণে উপভোগ করা গুরুত্বপূর্ণ এবং সমস্ত পুষ্টি প্রয়োজন।

 

ড্রাগন ফলের বংশবিস্তার ও চাষবাদ প্রণালী

 

ড্রাগন ফলের বংশবিস্তার (Dragon Fruit Cultivars):

ড্রাগন ফলের বংশবিস্তারে বিভিন্ন ধরণের ওয়ারাইটি থাকতে পারে, যেগুলি বিভিন্ন রঙের এবং আকৃতিতে হতে পারে। কিছু প্রধান বংশগুলি নিম্নলিখিত:

হাইগলিভা ড্রাগোনি (Hylocereus undatus): এটি সাধারিত ড্রাগন ফল হিসেবে পরিচিত এবং সাদা বা গোলাপি রঙের চামড়া থাকতে পারে।

হাইগলিভা মেগা ড্রাগোনি (Hylocereus megalanthus): এটি সবচেয়ে বড় বর্ণের ড্রাগন ফল হতে পারে এবং সাদা বা হলুদ রঙের হতে পারে।

হাইগলিভা পোলিফ্লোরুস (Hylocereus polyrhizus): এটি কালো রঙের ড্রাগন ফল হতে পারে এবং গাঢ় গোলাপি বা কালো চামড়া থাকতে পারে।

স্টেনিয়া (Stenocereus): এই বংশটি সামান্য্যভাবে সৃষ্টি হয়েছে এবং তার ফলে বড় কাঁটাসহ একটি প্রকৃতি রঙের ড্রাগন ফল হতে পারে।

ড্রাগন ফলের চাষবাদ প্রণালী:

ড্রাগন ফলের চাষবাদ একটি ধারাবাহিক এবং সংগঠিত প্রক্রিয়া যা নিম্নলিখিত ধাপে বিভক্ত হতে পারে:

মাটির চয়ন: ড্রাগন ফল উগ্রদলে অস্তিত্ব পাওয়া সবচেয়ে ভাল হয়। এটি সোয়ার্ম এবং বের্মিউডা হাইগ্রেড করার জন্য পর্যাপ্ত উভয় প্রকার মাটি অভিজ্ঞান করে।

বীজ বা পোষণ কারখানা ব্যবহার করুন: ড্রাগন ফলের চাষের জন্য উপযুক্ত বীজ বা পোষণ কারখানা ব্যবহার করা হয়। প্রারম্ভিক দিনের জন্য পোষণশীল মাটি তৈরি করা জরুরি।

অভ্যন্তরীণ বা বাইরের চাষ পদ্ধতি: ড্রাগন ফল চাষ করতে হলে অভ্যন্তরীণ চাষ বা বাইরে বৃষ্টির বর্ণনায় মাঝামাঝি চাষ করতে হতে পারে।

পোষণ এবং সেচ পরিচালনা: ড্রাগন ফল চাষের জন্য উচ্চ পোষণ এবং স্বচ্ছ জল প্রয়োজন।

রোগ এবং কীটনাশক প্রতিরোধ: উচ্চ প্রতিরোধের জন্য ড্রাগন ফলের চাষে উচ্চ পোষণ এবং স্বচ্ছ জল সহিত উপযুক্ত প্রচেষ্টা করতে হয়।

ফলবিস্তার ও রক্ষণশীলতা: চাষবাদ এবং পরিচালনা পর্যাপ্ত ভাবে করলে বৃদ্ধির মধ্যে বিশেষ ভিত্তিতে ফলবিস্তার ও রক্ষণশীলতা সহ এই ফলটি উত্তুজিত হতে পারে।

সারা বিশ্বে, ড্রাগন ফলের চাষ এবং পোষণে প্রস্তুত হোয়া বংশবিস্তার ব্যবস্থা করার জন্য বিভিন্ন অধিকারী উদ্যোগ হয়েছে।