ছাদে ফলের বাগানের যত্ন।
কৃষি পরামর্শ , দৈনন্দিন বিজ্ঞান, টিপস & ট্রিকস, পুষ্টি ও স্বাস্থ্য বার্তা, পরামর্শ, পশু পালন ও খামারী, ফসলে রোগ বালাই, ফসল চাষ, ক্যারিয়ার ও জব, krishiporamorsho, Advances in Agriculture, blog
Monday, March 29, 2021
ছাদে ফলের বাগানের যত্ন
Tuesday, March 23, 2021
বীজ জার্মিনেশন
বীজ জার্মিনেশন
প্রথমে বীজগুলো ৫/৬ ঘন্টা রোদে দিয়ে রাখলাম, রোদ থেকে উঠিয়ে ৩০/৪০ মিনিট ঘরের ভেতর ফেলে রাখলাম। তারপর ১ দানা পটাশিয়াম পার ম্যাংগানেট (ফার্মেসীতে পাওয়া যায়) দিয়ে ২৫/৩০/৩৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে বীজ শোধন করে নিলাম (ট্রাইকোডার্মা ছিল না বলে এটা দিয়ে করলাম)। তারপর হালকা গরম পানিতে সন্ধ্যা ৬ থেকে পরদিন সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখলাম। তারপর পানি থেকে তুলে টিস্যুতে ঢেকে রেখে পানির ছিটা দিয়ে টিফিন বক্সে ঢাকনা লাগিয়ে রেখে দিলাম ২/৩ দিন। মহান আল্লাহর অশেষ কৃপায় বেশিরভাগ বীজ-ই জার্মিনেট হয়ে গেল।
ধন্যবাদ সবাইকে।
Wednesday, March 17, 2021
বোরোধান ব্রি ২৮ কিভাবে সার প্রয়োগ করবেন
বোরোধান ব্রি ২৮ এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
ধান রোপন করার আগে কিভাবে সার প্রয়োগ করবেন তা জেনে নেওয়া উচিত ছিল
সার প্রয়োগ ধাপগুলি
ধাপ-১
- জমি চাষ ভালোভাবে করতে হবে তারপর জমিতে প্রতি শতক অনুযায়ী ১ কেজি টিএসপি সার ও ১ কেজি এমওপি সার দিতে হবে
ধাপ-২
- ধান রোপন পর ৩দিন থেকে ৭দিন এর ভেতর আগাছাদমণ পাউডার এর সাথে শতকে ১ কেজি করে দিতে হবে
ধাপ-৩
-১৮থেকে২২ দিন এর মধ্য শতক অনুযায়ী ডিএপি প্রতি শতকে ১কেজি আর টিএসপি ২কেজি ইউরিয়া ২কেজি দিতে হবে সাথে ম্যাগনেসিয়াম সালফার দিতে হবে তারপর থিয়োভিট বা সালফোকেম আর ভিরতাকো স্প্রে করতে হবে
ধাপ -৪
- জমি দেখে সার প্রয়োগ করতে জমি ভালো থাকলে ইউরিয়া ১কেজি শতক অনুযায়ী আর এমওপি ১কেজি দিতে হবে
খারাপ থাকলে ইউরিয়া ২কেজি আর এমওপি দেওয়ার দরকার নেই ভিটামিন থিয়োভিট দিতে হবে স্প্রে করে
ধন্যবাদ
Saturday, March 13, 2021
ধানের ব্লাস্ট রো
ধানের নেক বা শীষ ব্লাস্ট রোগ
এটি এক ধরণের ছত্রাকজনিত মারাত্মক ক্ষতিকর রোগ। Magnaporthe oryzae নামক ছত্রাক দ্বারা এই রোগটি হয়ে থাকে।
শিশির বা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির সময় ধানের শীষের গোড়ার সংযুক্ত স্থানে পানি জমে। ফলে উক্ত স্থানে ব্লাস্ট রোগের জীবাণু আক্রমণ করে। ফলে আক্রান্ত স্থানে বাদামী বা কালো রঙের দাগ পড়ে। এক পর্যায়ে ধানের শীষের গোড়ায় পচন ধরে। গাছের গোড়া পচে যাওয়ার জন্য গাছের খাবার ঠিকমতো শীষে যেতে পারে না তাই শীষ ভেঙে যায়। ধানের পরিপুস্ট হওয়ার আগে এই রোগ হলে শীষের সব ধান চিটা ধান হয়ে যায়।যদি ধান গাছের মিল্ক স্টেজে রোগটি দ্বারা আক্রান্ত হয় তাহলে চিটা ধান পাওয়া যাবে। কিন্তু যদি অনেক পরে আক্রান্ত হয় তবে নিম্নমানের ফসল পাওয়া যাবে।
ব্লাস্ট রোগটি হওয়ার কারণঃ (অনুকূল পরিবেশ)
1.দিনের বেলায় গরম (২৫°-২৮° সেন্টিগ্রেড), রাতে ঠান্ডা (২০°-২২° সেন্টিগ্রেড)
2.অধিক আদ্রতা(শতকরা ৮৫ ভাগ বা তার বেশি)
3.শিশির ভেজা দীর্ঘ সকাল
4.মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, ঝড়ো আবহাওয়া
5.গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি
পরামর্শ: জমিতে পানি ধরে রাখুন ।
ধানের শীষ বের হওয়ার আগ মুহুর্তে এবং বের হওয়ার পর (৭ -১০দিন ব্যবধান) একর প্রতি এমিস্কোর -২০০ মিলি অথবা ক্রপসেপ ৫০মিলি হারে শেষ বিকেলে স্প্রে করুন ।
সৌজন্যে---------------------
মুরগীর খারাপ অভ্যাস বন্ধ করতে খামারীদের কী করা উচিত।
ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনে যে ভূলগুলো হয়।
লেবু গাছের পাতার ক্যাংকার রোগের সমাধান।
Tuesday, March 9, 2021
ওয়েস্ট ডিকম্পোজার কি।
প্রথমে ওয়েস্ট ডিকম্পোজারের উপাদান সমন্ধে জানা উচিত। যেকোনও প্রাণীর মতোই তৃনভোজী প্রাণীর পাচনতন্ত্রে অসংখ্য প্রকারের উপকারী অনুজীব রয়েছে এবং বিভিন্নরকম অনুজীবের কার্যকলাপ আলাদা। এইসব অনুজীব মলের সাথে শরীরের বাইরে আসে। গরুর মল অর্থাৎ গোবরের থেকে দুই চারটে প্রজাতিকে আলাদা করা হয়েছে যারা সেলুলোজকে দ্রুত ভেঙে দেয়। বর্তমানে এর সাথে মাটির অজৈব যৌগ থেকে ফসফেট মুক্তকারী ব্যাকটেরিয়াও যুক্ত করা হয়েছে। এইসব অনুজীবকে আমরা অতি সহজেই উপযুক্ত মাধ্যমে রেখে প্রভুত পরিমাণে বংশবৃদ্ধি করাতে এবং সেটাকে কাজে লাগাতে পারি।
তাহলে এই ওয়েস্ট ডিকম্পোজার ব্যবহার করে আমরা খড়, পাতা ইত্যাদি সেলুলোজ জাতীয় পদার্থকে দ্রুত সারে পরিনত করতে পারি এবং মাটিতে স্প্রে করে মাটি থেকে দ্রুত অজৈব ফসফেটকে জৈব ফসফেটে পরিনত করতে পারি।
এইটুকু পড়ে সবাই হয়তো খুব উৎসাহিত হয়ে পড়েছেন কিন্তু যেকোনও কিছুর উপকারের সাথে অপকারও বিচার করার আছে। বিভিন্ন কৃষি গ্রুপে অসংখ্য নির্বোধ ওয়েস্ট ডিকম্পোজারের ঢালাও প্রচার করছে এবং এটাকেই চমৎকারী জীবাণু সার হিসাবে চিহ্নিত করছে।
যদি জমিতে ওয়েস্ট ডিকম্পোজার জমিতে স্প্রে করি তাহলে কি হবে? এর ফলে শুধুমাত্র দুই চার প্রজাতির অনুজীবের সংখ্যা খুবই বৃদ্ধি পাবে এবং তাদের সংখ্যাবৃদ্ধির জন্য অসংখ্য প্রকারের উপকারী অনুজীবের সংখ্যা কমে যাবে। এরা খড়কুটোকে সারে পরিনত করে সাময়িকভাবে গাছের উপকার করবে কিন্তু অনান্য অনুজীবকে মেরে অনেক বেশি ক্ষতি করবে। যদি জমিতে নাইট্রোজেন সঞ্চয়কারী বা জিব্বারেলিক অ্যাসিড তৈরি করা বা নেমাটোড ধ্বংসকারী প্রভৃতি অনুজীব খুব কমে যায় তাহলে কি হবে? নিশ্চয়ই খুব খারাপ ছাড়া ভালো কিছু হবে না।
গরমের সময় মাটির উপরে খড়কুটো দিলে মাটির তাপমাত্রা কম থাকবে এবং মাটির আর্দ্রতা বাড়বে এবং ফলস্বরূপ জমিতে বিভিন্ন উপকারী অনুজীবের সংখ্যা বৃদ্ধি অনেক বৃদ্ধি পাবে। উপকারী অনুজীব এইসব খড়কুটো থেকে ধীরেধীরে গাছকে বিভিন্ন নিউট্রিয়েন্ট সাপ্লাই করবে। এইসব কারনে খড়কুটো জমিতে ছড়িয়ে দিয়ে অপেক্ষাকৃত গরমেও চাষবাস ভালো হয়।
বর্ষাকালে এটাই ভূমিক্ষয় রোধ করে মাটির উর্বরতা বজায় রাখবে। বালি মাটিতে বর্ষাকালে ভূমিক্ষয় বেশি হয়। যদি বালি মাটিতে বর্ষাকালে ওয়েস্ট ডিকম্পোজার ব্যবহার করা হয় তাহলে জলধারণ ক্ষমতা ও ক্যাটায়ন এক্সচেঞ্জ ক্ষমতা কম হওয়ায় কিছু নিউট্রিয়েন্ট অপেক্ষাকৃত তাড়াতাড়ি মাটি থেকে জলের মাধ্যমে চলে যাবে।
তাহলে কি ওয়েস্ট ডিকম্পোজারের উপকারিতা নেই? অবশ্যই আছে কিন্তু সেটা তখনই যখন এই খড়কুটো আপনার কাছে সমস্যা বা অতিরিক্ত পরিমান রয়েছে। তখন ওয়েস্ট ডিকম্পোজার ব্যবহার করে একটা জায়গায় খড়কুটোকে সারে পরিনত করুন। সারে পরিনত হওয়ার পরে এতে সেলুলোজ নগন্য হয়ে যাওয়ায় খাবারের অভাবে ওয়েস্ট ডিকম্পোজারের অনুজীবের সংখ্যাও নগন্য হয়ে যাবে। তখন এই সার স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করা যাবে।
এইসব কারনে কোম্পানির প্রচার বা তাদের দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তির কথায় নাচানাচি করবেন না। ওয়েস্ট ডিকম্পোজার শর্তসাপেক্ষে শুধুমাত্র ওয়েস্ট ( যদি খড়কুটো সমস্যা হয়ে দাড়ায়) ডিকম্পোজ করতে ব্যবহার করুন এবং জীবামৃত সারের কাজ জীবামৃত সারকে করতে দিন।
সংগ্রহীত পোষ্ট Group by কৃষি পরামর্শ
নিচের পোষ্ট গুলি পড়তে ক্লিক করুন
মিষ্টি কুমড়া চাষে রোগ বলাই ও জাত ।
ব্রাসেলস স্প্রাউট বা মিনি বাঁধাকপির চাষাবাদ পদ্ধতি|
টমেটো চাষ করার পদ্ধতি মৌসুমে এবং অ মৌসুমে ।
বেগুনের উচ্চ ফলনশীল বিভিন্ন জাত।
Monday, March 8, 2021
খাদ্য উৎপাদন হুমকির মুখে।
সব ভাইদের আমার সালাম এবং শুভেচ্ছে। একটা বিষয়ে সব ভাদের সাথে শেয়ার করতে চাইছি। সেটা হলো আবহাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীতে সবচেয়ে খাদ্য উৎপাদন হুমকির মুখে।
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি সহ আর নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয় আমাদের মোকাবেলা করতে হচ্ছে যেমন, অসময়ে বন্যা,খরা, অতিবৃষ্টি, সময়মত বৃষ্টি না হওয়া, অতিরিক্ত ঠান্ডার প্রকোপ যা সৃষ্টির সেরা জীব হিসাবে আমরাই সহ্য করতে পারি না।
এমতাবস্থায় ফসল সহ্যক্ষমতাটা আমরা নিজ চোখে দেখতে পাচ্ছি। গ্রামীন একটা প্রাবাদ আছে """" এক ঘুচি আর এক কাচি"" মানে হচ্ছে এটাই যে কৃষকেরা আগের ফসলের জমিতে চারা রোপন করে চলে আসতো আর ধান কাটার সময় হলে ধান কেটে ঘরে তুলতো কিন্তুু জলবায়ু পরিবর্তন এবং অধিক খাদ্য উৎপাদন করতে গিয়ে এখন আর এই প্রবাদটি মানানসই নয়।এখন ফসল উৎপাদনের জন্য চারা উৎপাদন থেকে শুরু চরা রোপন এবং ফসল কর্তনের পূর্ব পর্যন্ত বিভন্ন রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ দেখা দেয়। এই দীর্ঘ সময়ে ফসলকে রোগমুক্ত এবং পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে ফসলেকে রক্ষা করতে ব্যাবিচারে আমরা বালাইনাশক ব্যাবহার করছি যা ফলে পরিবেশের উপর যেমন প্রভাব পরছে তার সাথে সাথে মানুষ তার প্রতিফল ভোগ করতে শুরু করছে ( বিভন্ন রকম রোগ,রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া) এবং সেই সাথে ফসলের পোকামাকড় ও রোগে আক্রমণ আরো তীব্র হচ্ছে। এই কয়েকবছর যাবত কীটনাশক চাড়াত ফসল উৎপাদনের কথা চিন্তাই করা যায় না। কি এমন হলো হঠাৎ করে ফসলের রোগ আর পোকামাকড়ের উপদ্রব এতোটা বেড়ে গেলো।
সামান্য একটু মূল বিষয়ে আজকে কথাটা শেষ করবো, ফসল উৎপাদনের ফলে রোগ এবং পোকামাকড় ধমনে আমরা যারা যে পরামর্শ প্রাধান করছি তার বিপরীত পতিক্রিয়াটা একটু যেন চিন্তা করি। যে মাঠে ফসল উৎপাদন হচ্ছে সেই মাঠে বর্ষা মৌসুমে মাছের আবাস্থল হিসবে আবহমান কাল থেকে দেখে আসছি। কিন্তুু ফসল উৎপাদনের সময় নির্বিচারে কীটনাশক ব্যাবহার করে খাদ্য যেমন বিষাক্ত করে তুলছি তেমনি মাছের আবাসস্থল কতোটা নিরাপদ রাখছি আর সেই মাছ কতোটা নিরাপদ পরিবেশ উৎপাদন বা বৃদ্ধি পাচ্ছে তার প্রশ্নটা নিজে নিজেই খুঁজতে থাকুন। ফসল উৎপাদনে সময়ে নির্বিচারে কীটনাশক ব্যাবহারে যেমনটা খাদ্যকে বিষাক্ত করে তুলছি তেমনি মাছের আবাসস্থল বিষাক্ত করে মাছকে বিষাক্ত করে "মাছে ভাতে বাঙালি" কথাটা " বিষাক্ত ভাতে আর বিষাক্ত মাছে ভাঙালি" করতে যাচ্ছি।
পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই যে রোগ দমনের চেয়ে প্রতিরোধ করাটা উত্তম সেই প্রচেষ্টা সবাইকে করতে হবে। তার ভালো বীজ এবং বীজশোধনের প্রতি গুরুত্ব বাড়াতে হবে। রোগ প্রতিরোধ এখন বিভিন্ন কোম্পানির যারা এখন পরামর্শ দিচ্ছেন কোম্পানির সেল বাড়ানোর জন্য তারা যেন মাঠ পর্যায় গিয়ে শুরু থেকে কৃষকদের পরামর্শ প্রধান করেন এবং খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতের কথা মাথায় রাখেন।
ধন্যবাদ
সৌজন্যে---------------------
নারিকেল মাকড়সার আক্রমণের লক্ষণ ও প্রতিকার।
নারকেল ফল বা মুচি ঝরে পড়ার কারণ ও প্রতিকার।
গরুর খামার করতে আগ্রহী তাদের জন্য পরিকল্পনা।
গবাদি পশুর বিভিন্ন রোগ ও তার চিকিৎসা।
গরু খামারীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
Wednesday, March 3, 2021
ট্রাইকোডার্মা ছত্রাকের বৈশিষ্ট্য|
কৃষিপ্রধান দেশে বাস করেও আমরা কৃষিভিত্তিক কাজকে আমরা এখনো অবহেলা করে চলি। আর কৃষকসমাজ তো এটাকে নিয়তি বলেই মেনে নেয়। যাকে বদলানো যায়না।
সৌজন্যে---------------------
জৈব সারের ব্যবহার এবং গুরুত্ব।
কেঁচো জৈব সার কি এবং বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার।
সারের কাজ কি? অভাবজনিত লক্ষণ ও মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলাফল কি?
Last post
ড্রাগন ফলের পরিচয়
উৎপত্তি ও ভৌগলিক বিস্তৃতিসহ ড্রাগন ফলের পরিচয় " ড্রাগন ফল " বা ড্রাগন ফ্রুট অসমৃদ্ধ এবং বিশেষ রূপের ফল , য...
-
জিপসাম সার উৎপাদন : ক্যালসিয়াম ২০% ও সালফার ১৬% বিদ্যামান। ফসল ক্যালসিয়ামের অভাব...
-
জিনোম ভিত্তিক গভেষণায় উদ্ভাবতি পাটের নতুন জাত (রবি-১) বা বিজেআরআই তোষা পাট-৮ ১. ভুমিকাঃ বর্তমানে চাষকৃত সর্বোচ্চ ফলনশীল পাট জাতের চাইতে...





