ছাদ বাগান প্রশিক্ষণ ১০টি কাটিমন আম গাছ লাগান, সারাবছর আয় করুন =====≠============!==================
"কাটিমন”একটি থাই ভ্যারাইটির উন্নতমানের ১২ মাসি আম। যেটা যে কোন বারোমাসি আমের জাতের মধ্যে সেরা (স্বাদের দিক থেকে) দারুন মিষ্টি এবং আশ নেই বললেই চলে।এটি থাইল্যান্ড,ইন্দোনেশিয়া,মালায়েশিয়ায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়।
কাটিমন আম এর বৈশিষ্ট্যঃ
কাটিমন আম বারোমাসি জাতের আম অর্থাৎ সারা বছরই ফল দিয়ে থাকে। বছরে তিন থেকে চারবার ফল প্রদান করে থাকে।
নভেম্বর, ফেব্রুয়ারি ও মে মাসে গাছে মুকুল আসে এবং মার্চ-এপ্রিল, মে-জুন এবং জুলাই-আগস্ট মাসে ফল আহরণের উপযোগী হয়। আম গাছের একটি থোকার মধ্যে ৫-৬ টি আম থাকে। ফল লম্বাটে (লম্বায় ১১.৩ সেমি) এবং প্রতিটি আমের গড় ওজন ৩০০-৩৫০ গ্রাম।
কাঁচা আমের ত্বক হালকা সবুজ। আর পাকলে ত্বক হয় হলুদাভ সুবজ।
এই জাতের ৪-৫ বছর বয়সী গাছ থেকে প্রতিবার ৬০-৭০টি আম আহরণ করা যায়। এছাড়াও এই জাতের একটি গাছে বছরে প্রায় ৫০ কেজি পর্যন্ত আম হয়ে থাকে। কাটিমন আম এর এক বছর বয়সী গাছে আমের মুকুল আসে।
চাষের উপযুক্ত জমিঃ মাঝারী উঁচু জমি এবং দোআঁশ মাটি কাটিমন আম চাষের জন্য উপযোগী।
বংশবিস্তারঃ বীজের বা কলমের মাধ্যমে বংশবিস্তার করা যায়। বীজ থেকে চারা উৎপাদন করলে মাতৃগাছের মতো ফল পাওয়া যায় না। তাই কলমের মাধ্যমেই এই জাতের আমের চারা উৎপাদন ও বংশবিস্তার করা উত্তম।
আম পাকার সময়ঃ মে মাস আমের মৌসুম হওয়ায় এ মাসে আমের ফলন বেশি হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে আগস্ট মাসে, তৃতীয় পর্যায়ে নভেম্বর এবং চতুর্থ পর্যায়ে ফেব্রুয়ারি মাসে আম পাকবে।
সম্ভাবনাঃ আমের উচ্চফলনশীল এই জাতটি বাংলাদেশের সব এলাকায় চাষ উপযোগী। কাটিমন আম থেকে সারা বছর ফুল,ফল ও পাকা আম পাওয়া যায বিধায় ভবিষ্যতে এই জাতের আমের চাষ বাড়বে। এছাড়াও বাড়ির ছাদেও কাটিমন আম চাষ করা সম্ভব।
মুকুলসহ কাটিমন আমের চারাসহ যেকোনো দেশি-বিদেশি চারার জন্য যোগাযোগ করুন-০১৭৯৭৬৮২৭৬৭ (imo+what's up)

No comments:
Post a Comment
Please do not enter any spam link in the comment box.